দেশে করোনা থাকলে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত

গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী জানান- দেশে করোনা থাকলে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত।


https://www.youtube.com/channel/UCqg5Bt9o7ikQGaUNX1lcNyA?view_as=subscriber



প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়েছেন -তিনি বলেছেন পহেলা এপ্রিল থেকে নির্দেশনা দিয়েছি। যাতে এই নির্দেশনা মেনে চলে,সাধারণ মানুষ ঘরে থাকে, ঘর থেকে বের না হয়। তিনি ধন্যবাদ জানাই দেশবাসীকে যখন ঘরে থাকার কথা বলেছি তারা চেষ্টা করেছেন।

এই ভাইরাস থেকে আমাদের দেশের মানুষকে বাচাঁনোর জন্য আমাদের সকলেই বিশেষ করে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা, পুলিশ সশস্ত্র বাহিনী আমাদের স্বাস্থ্যকর্মী বা ডাক্তার থেকে শুরু করে সকল স্বাস্থ্যকর্মী প্রাণপণ কাজ করে যাচ্ছে। 

তারপর ও জীবন জীবিকার জন্য বাহিরে যেতে হয়। তাই তাদের কষ্ট দুর করার জন্য আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছি।
প্রত্যেকের ঘরে ঘরে খাবার পৌছে দেওয়ার ব্যবস্থা যেমন চেষ্ঠা করেছি। সামাজিক নিরাপত্তা মূলক কাজ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। যেমন- বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা থেকে শুরু করে ওএমএস চাল যা ৩০ টাকা ছিল তা ১০ টাকায় দেওয়া হয়।
 
দশ টাকা কেজিতে ৫০ লক্ষ কার্ড দেওয়া আছে। যাতে মানুষ একে বারে না খেয়ে কষ্ট না করে ‍তার ব্যবস্থা করেছি। সাধারণ মানুষের কষ্ট কিছুটা হলেও লাগবের চেষ্টা করে যাচ্ছি।

তারপর ও এটি অর্থনীতির উপর বড় ধাক্কা। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আমরা যেই দেশ থেকে আমদানি করতাম সেই সব দেশও করোনায় আক্রান্ত। সেই দেশগুলো বন্ধ, তাদের সকল কার্যক্রম বন্ধ। আবার আমার দেশের সকল কার্যও একই অবস্থা। 

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আমাদের দেশের মানুষের নিরাপত্তাই আমাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আপনারা জানেন যে, এই করোনা ভাইরাসের ব্যাপারে যথাযথ ভাবে পদক্ষেপ নিয়েছি। আমাদের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর নিয়োমিত পরিক্ষা করছে এবং যা যা হচ্ছে প্রতিনিয়ত প্রতিদিন সেটা আমাদের সামনে উপস্থাপন করছে।

https://www.youtube.com/channel/UCqg5Bt9o7ikQGaUNX1lcNyA?view_as=subscriber


ইতিমধ্যে প্রায় ৫,৪১৬ জন শনাক্ত' হয়েছে ১৪৫ জন মানুষ আমাদের দেশে মৃত্যুবরণ করেছে। যে মৃত্যুর সংখ্যা অনেক বেশি।
অনেক উন্নত দেশেও আরো বেশি মৃত্যু হয়েছে ২৯,৪৬,৫৫৮ জন আক্রান্ত এবং মারা গেছেন ২,০৩,০০০  জন এর উপরে

এর মধ্যে অত্যন্ত দুঃখের বিষয় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই আমেরিকা, ইংল্যান্ড সহ বিভিন্ন দেশের ৪০০ জন এর কাছাকাছি মৃত্যুবরণ করেছে। তাদের প্রতি আমার সমবেদনা জানাই।
তিনি আরো বলেন যেহেতু এটি একটি সংক্রামক তাই সবাইকেই সর্তক থাকতে হবে। 

সকলকে মুখে মাস্ক পরে থাকার ও ‍নির্দেশানা দেওয়া হয়েছে। আর যতোটুকা সম্ভব দূরত্ব বজায় রাখা। পরিবার আলাদা বিষয়।
প্রতিটি জেলাতেই খাদ্য মজুদ আছে। আর এখন ধান কাটার মৌসম বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্র।

যারা স্বাস্থ্য কর্মী, যারা রোগীদের সেবা ‍দিবেন তাদের স্বাস্থ্য রক্ষা করা খুবই প্রয়োজন। তাই ইতিমধ্যে ১৫,১৬,১৯০ পিস পিপি সংগ্রহ করা হয়েছে। এবং ১২,৪২,৮০০ পিপি বিতরণ করা হয়েছে।
২,৭৪,০০০ (প্রায়) মজুদ আছে।



এই বন্ধে আপনার সন্তানের পড়াশোনা নিয়ে ভাবছেন তাহলে চলে আসুন পড়াশোনার জগতে
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করোন এবং আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ মজবুৎ করোন।


 
যেই জেলাগুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা কম তাদের তা ধরে রাখার চেষ্টা করতে হবে। আর যেন আক্রান্ত না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

জেলায় জেলায় হাসপাতাল এর ব্যবস্থা রাখা আছে যাতে করে করোনায় আক্রান্ত হলে সাথে সাথে ব্যবস্থা নিতে পারে। 

যারা হতদরিদ্র তাদের আমরা সাহায্য করছি কিন্তু যারা নিম্নবিত্ত, মধ্যবর্তী  তাদের অনেক কষ্ট হচ্ছে আমরা জানি। আর সেই কারণেই ক্ষুদ্র ব্যবসা থেকে শুরু করে মৎস চাষ, পোল্ট্রি থেকে শুরু করে ডেইরী ফার্ম, কৃষি কাজ ইত্যাদি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের কথা চিন্তা করে আমরা ১ লক্ষ কোটি টাকার কাছাকাছি  প্রণোদনা ঘোষণা দিয়েছেন তাও সমবন্টনে উল্রেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

যারা ব্যবসায়ে বিভিন্ন ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদের মাত্র ২% হার সুদে এই টাকা দিয়ে দিচ্ছেন। সেই ব্যবসায় গুলো যেন চালু রাখতে কোন রকম সমস্যায় পড়তে না হয়।
কৃষকদের আশ্বাস দিলেন ঋণের টাকা নিয়ে দু:চিন্তা না করার। এখন করোনা পরিস্থিতির জন্য যেহেতু কাজ থেমে আছে আর এদিকে ঋণে পরিমাণ ও বেরে যাচ্ছে তাই অর্থ মন্ত্রীর সাথে কথা বলে দেখবেন যেন ‍কৃষকদের নাগালে থাকে।

আরো বলেছেন যেইখানে করোনা আক্রান্ত হয়নি সেইসব জায়গা শিতিল করে দিচ্ছেন যাতে করে মানুষের স্বাভাবিক জীবন যাপন ও ব্যবসায় বাণিজ্য করতে পারে সেদিকেও দৃষ্টি রাখছেন।

যুবলীগ, কৃষকলীগ এমকি আওয়ামিলীগ ও নেমে পরেছেন কৃষকদের সাহায্য করার জন্য। ইতিমধ্যে কৃষকদের সাহায্য ও করেছেন । তারা কৃষকদের পাশে থেকে ধান কাটায় সাহায্যও করে গেছেন।

যান্ত্রিকীকরণের পদক্ষেপ ও নেওয়া হয়েছে যা ভবিষ্যতে দেওয়া হবে। তার জন্য ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। যন্ত্রের মাধ্যমে সব ধরনের কৃষি কাজ সম্পন্ন  করা হবে। ধান লাগানো, মাড়াই খেকে শুরু করে কাটা পর্যন্ত সব ধরণের কাজ করা হবে।

বিশ্ব সংস্থা বলেছে সারা বিশ্বে করোনা পরবর্তী খাদ্য সংকঠ দেখা দিবে। তাই বাংলাদেশের জমি যেই ফসলের জন্য উপযোগী সেই ফষল যেন চাষ করেন। বাংলাদেশের কোন জমি যেন পরে না থাকে। যে যেখানে পারেন ‍নিজেরা উদ্যোক্তা হয়ে যা পারেন আলু, শাকসব্জি, বেগুন,চাষ ইত্যাদির অনুরোধ করলেন প্রধানমন্ত্র।



এই বন্ধে আপনার সন্তানের পড়াশোনা নিয়ে ভাবছেন তাহলে চলে আসুন পড়াশোনার জগতে
বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করোন এবং আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ মজবুৎ করোন।

গ্রোপ স্টাডি করতে আমাদের  পেইজ এ চলে আসুন। এখানে ক্লিক করোন







Post a Comment

0 Comments