সফলতায়- একটি সঠিক সিদ্ধান্তই যথেষ্ট

আর সুযোগ বার বার ধরা দেয় না। 
আজকে আপনাদেরকে এমন একটি সুযোগের কথায় বলতে যাচ্ছি আমার জীবনে লক্ষ্য অবিরাম। এমন কোনো মাধ্যম নেই যেখানে আমি চেষ্টা করেনি। কিন্তু কোনো সফলতা পাইনি। আমাকে নিয়ে সবার একটাই ধারণা, আমাকে দিয়ে সফলতা আশা করা যায় না। 

প্রথমে আমাকে সবাই অনেক বিশ্বাস করতে থাকে। কারণ আমি তাদের কে বুঝাতে চেষ্টা করি যে, অনলাইন থেকে সফল হওয়া যায়। সেখানে দক্ষতার সাথে কাজ করলে খুব কম সময়ে দ্রুত সফতায় পৌছানো যায়।

আর আমার ওপর আস্থা রেখে আমার বোনদের উদ্যোগে অনলাইনে কাজ করার জন্য যা যা লাগে সব কিছুই সংগ্রহ করে দেওয়া হয়। একজন দেয় লেপটপ কিনে, আরেক জন দেয় মাউস, কিবোর্ড, স্পিকার, মাউস পেড, নেট সংযোগের জন্য মডেম

আর পরিবারে যারা ছোট ছিল তাদের জমানো টাকা দিয়ে আমাকে বিভিন্ন কোর্স করার টাকা জোগান দেয়। আর আমি দক্ষতার জন্য চেষ্টা করে যায়। আর একটার পর একটা কাজে দক্ষতা অর্জন করি। আর অনলাইন এ কাজ করা আরম্ভ করে দেয় লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে থাকি আর পরিবারে আশার আলো জেগে উঠে। আর যখন টাকা উত্তোলন করবো ঠিক সেই সময়ে ব্যর্থ। 

এতোই ব্যর্থ হতে থাকি যে পরিবারের সকলেই আমার ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলে। এবং অনলাইন ভিত্তিক কোনো কিছু বলতে চাইলে তারা শুনতে রাজি ছিল না।



তারপরও আমি থেমে থাকি নি। আমার চেষ্টা আমি করে যাচ্ছি প্রাণপণে। আমার একটাই লক্ষ্য আমি পারবো। আর এই বিশ্বাস ছিল সৃষ্টিকর্তা থাকেই সাহায্য করে যে নিজেকে সাহায্য করে। 

অনেক টাকা অনেক দিকে নষ্ট করার পর অনলাইনকে বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত নেই। আর ভাবতে থাকি আমি যদি ব্যর্থ হয়ে যায় পরিবারের কেউ কিছু না বললেও বন্ধু মহল ঠিকই আমাকে নিয়ে মজা করবে। তাই আবার ঘুরে দাড়াঁনোর চেষ্টা করি 

একটি অনলাইন কোর্সে আবার ২৫,০০০ টাকা ‍দিয়ে এডমিশন নেয়। আর মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে থাকি। কোর্সের পাশাপাশি টিউশন, আবার একটি উচ্চ বিদ্যালয়ে খন্ডখালীন শিক্ষক নিয়োগ। নেট সংযোগের জন্য ছোট বোনের কাছ থেকে ১,৫০০ টাকা এক বন্ধুর কাছ থেকে ১,৫০০ টাকা নিয়ে আবার অনলাইন যুদ্ধে নেমে পরি। কিন্তু সেখানেও একই সমস্যা। 

কি করবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না। এমন সময় আবার সারা বিশ্বে দেখা দিল মহামারী করোনা। এমন সংকটময় সময়ে হঠাৎ ইউটিউব এ একটি ভিডিও দেখে একটি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে নেই। আর মনে হয় এর মাধ্যমেই আমার পরিশ্রম কাজে লাগবে।

https://bit.ly/2ZuNK0S
কিন্তু আমার সব ধারণা সত্যি ছিল না। সেখানে কাজ করা মোটেই কঠিন ছিল না। এমন সহজ কাজ যা একজন সাত বছরের বাচ্চাও করতে পারবে।

আর আমি তাদের পরিকল্পনা দেখি এবং তা আমার ভালো লাগে। অনলাইন এ কাজ তাও আবার  ভিডিও দেখা। ভিডিও দেখে আয়। আমার মনে হয়েছিল এর মতো এতো সহজ কাজ আর হয় না। যা সর্বনিম্ন সাত বছর বয়স থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ বয়সের লোকজন করতে সক্ষম। আর প্রতিটি ভিডিওর জন্য বরাদ্দ ছিল (১২-৫০৳) পর্যন্ত।

এদের এখানে ৫টি ধাপে কাজ করে আয় করা যায়। 
আমার কাছে প্রথম ধাপটি  ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এর মাধ্যমেই আমি সর্বোচ্চ ধাপে উত্তীর্ণ হয়েছি। এখানে একটি বড় সুবিধা হলো সেখান থেকে খুব কম সময়ে আমার অর্জিত টাকা উত্তোলন করতে সক্ষম হয়েছি। এখানে সপ্তাহে দুইবার (সোমবার ও বৃহস্পতিবার) টাকা উত্তোলন করা যায়, যা অন্য কোনো ওয়েবসাইটে কখনোই সম্ভব নয়।

এখানে প্রতিদিন মাত্র (২-৪) ঘন্টা সময় দিয়ে সপ্তাহে ৮,৫০০+ টাকা থেকে ২৪,৫০০+ টাকা আয় করা যায় খুব সহজে।

এই কাজটি আমার আরো ভালো লেগেছে এই জন্য যে, এখানে কাজ করতে একটি লেপটপ বা একটি এন্ড্রয়েড ফোনই যথেষ্ট। আমার কাজটি করেছিলাম এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে।


Elegant Bangla TV

আমি প্রথম ধাপে,
মাত্র একবার খুব কম পরিমাণ টাকা ‍দিয়ে আমার একাউন্ট আপগ্রেড করেছিলাম। আর সেখান থেকে আমাকে (এক বছরের) জন্য সদস্যপদ দেওয়া হয়েছিল। আর একটি সুযোগ আমার জীবন বদলাতে সাহায্য করেছিল। যা আপনার জীবনকে ও বদলে দিতে পারে। যদি আপনি একটি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।

https://www.youtube.com/watch?v=vBsMOVhH3Sw


প্রথম ধাপেঃ আমি মাত্র ৫,০০০ টাকা উত্তোলন করেছিলাম প্রথম মাসে। যা একাউন্ট আপগ্রেড করার চেয়ে বেশী ছিল।

বিশ্বের এই সংকটময় সময়ে আপনার একটি সঠিক সিদ্ধান্তই, আপনাকে ঘরে বসে আয় করার সুযোগ করে দিতে পারে।

এখন আমি প্রতিমাসে ২,৫০,০০০ লক্ষ টাকা থেকে ৫,০০,০০০ টাকা উত্তোলন করতে সক্ষম। আর দিন যতই অতিক্রম হচ্ছে আমার টাকার পরিমাণ ততোই বাড়ছে। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তই পারে মানুষকে সফলতার শীর্ষে পৌছে দিতে।

তাই আজকেই একটি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে জীবনকে বদলে ফেলুন এবং সমাজকে বদলে ফেলুন। মনে রাখবেন মানুষ বাচঁলে দেশ বাচঁবে। তাই মানুষকে সাহায্য করোন।


বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করেন



How to Get People to Click on Your Buttons: A Crash Course ...
Elegant Bangla TV























Post a Comment

0 Comments